কিছু কিছু মানুষক দেখা যায় উমারলার মতের বিপরীত কিছু হলেই পঞ্চানন মল্লিক,বংশিবদন বর্মন, অনন্ত রায়, অতুল রায় আর নিখিল রায়ক নিয়া সমালোচনা করিবে। অথচ এই মানুষ গুলার নিরলস প্রচেষ্টা আর নেতৃত্বে রাজবংশী জাতিয়তাবাদ এলা কোলকাতা ও দিল্লি পর্যন্ত পৌঁছি গেইসে।ইদানীং রাজবংশী শব্দটা যেভাবে কোলকাতা আর দিল্লিত পরিচিতি লাভ করেছে বা রাজবংশীক নিয়া চর্চা হয় সেটার কৃতিত্ব অবশ্যই এই মানুষ গিলার। যদিও রাজবংশী-কামতাপুরি ভাষার বিভিন্ন সাহিত্যিক, গবেষক, লেখক, অভিনেতা, গায়ক, পরিচালক কমবেশি সবারে অবদান আছে।যায় যেভাবে পারেছে লড়াই চালে যাছে এবং হামার এই লিডার গুলা জাতির বাদে যতটা সম্ভব বিভিন্ন দাবি দাওয়া আদায় করিয়া কিছু টা হলেও কাজ করেছে।আর আন্দোলন না করিলে উন্নয়ন বোর্ড, একাডেমি, ব্যাটেলিয়ন, বিশ্ববিদ্যালয় এইসব কিছুই হলেক না। এই বাদে এই লিডার গুলাক ধন্যবাদ জানানো দরকার।কিন্তু দেখা যায় হামারে কিছু মানুষ এই লিডার গুলার অবদান স্বীকার করা তো দূরের কথা উল্টা নানান সমালোচনা করে। আরে বায় প্রত্যেক মানুষের কমবেশি ভালো খারাপ দুইটা দিকে আছে।তাই এই লিডার গুলার সমালোচনা না করিয়া উমার ভালো দিক আর উমার অবদান টাও তো স্বীকার করির পারেন।যায় যায় সমালোচনা করেন তায় তায় বুকত হাত দিয়া কন তো তোমরালা কি একেবারে নিঁখুত,যা কিছু করেন তা কি একেবারে সঠিক আর যুক্তিসঙ্গত?মুই জোর গলায় কবার পারোং হামরা কাহয় পুরাপুরি সঠিক না হই।ভালো খারাপ দুই টা দিক কমবেশি হামার সবার মধ্যেই আছে। তাই সবাকে অনুরোধ করিম নিজের ক্ষীণ স্বার্থের বাদে বা হিংসা পরায়ন হয়া এই মানুষ গিলার সমালোচনা না করিয়া উমার ভালো কাজের প্রশংসা করো তাহলেই বরং বেশি ভালো হবে। আর সমালোচনা যদি করিরে ইচ্ছা তা নিজেদের মধ্যে গোপনে গঠনমূলক সমালোচনা করেন কিন্তু প্রকাশ্যে সমালোচনা করিয়া নিজের জাতির ক্ষতি না করেন।