বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং সমাজকর্মীদের ফোনে আড়িপাতার সরকারি ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যাওয়াতে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন উঠেছে। ইজরায়েলের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে পেগাসাস স্পাইওয়্যার কিনে বিরোধী দলের নেতা, সমাজকর্মী, প্রতিবাদী ব্যক্তিত্ব, এমনকি শাসক দলের অভ্যন্তরে সন্দেহভাজন ব্যক্তি বিশেষের ফোনে চুপিসারে অনুপ্রবেশ করেছে শাসকের গুপ্তচর।
যখন করোনা অতিমারী রুখতে সারা দেশজুড়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য কেন্দ্রীয় বাজেটে বৃহত্তম উৎস স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করা দরকার, যখন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সমস্ত নাগরিকের কোভিড টিকাকরণ সম্পূর্ণ করা সবচাইতে জরুরী, তখন এই রকম একটা সংকট ময় মুহূর্তে কোটি কোটি নাগরিকের জীবন মরণের প্রশ্নকে বিন্দুমাত্র গুরুত্ব না দিয়ে জনসাধারণের কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে কেনা হচ্ছে স্পাইওয়্যার যার সাহায্যে নাগরিকের একান্ত ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক পরিসরে ঢুকে পড়ছে রাষ্ট্রীয় গুপ্তচর।
এটা শুধুমাত্র নাগরিক জীবনের উপর ঘৃণ্য আক্রমণই নয়, এ হলো সীমাহীন অসভ্যতা, যা কেবলমাত্র ফ্যাসিস্টরাই করতে পারে। অগণিত মেহনতী জনতার ক্ষুধার অন্ন কেড়ে নিয়ে, আদিবাসী, দলিত জনজাতির হাজার হাজার মানুষকে ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করে মুনাফা শিকারী কর্পোরেট মালিকদের সেবায় নিয়োজিত বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার যে কোনও প্রতিবাদীকে তাদের পক্ষে বিপজ্জনক মনে করে। তাই রাষ্ট্রের নিরাপত্তার অজুহাতে নাগরিকের ব্যক্তিগত পরিসরে ঢুকে পড়ছে। ব্যক্তির নিজস্ব বৃত্তে বিনা অনুমতিতে এভাবে ঢুকে পড়ার চর্চা ও প্রবণতা গণতন্ত্রের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক।
তাই ফোনে আড়িপাতার ঘটনা চূড়ান্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, ব্যক্তি স্বাধীনতা হরণকারী ফ্যাসিস্ট গুপ্তচরবৃত্তির বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধভাবে সোচ্চার হওয়া আজকের এই পরিস্থিতিতে অত্যন্ত জরুরী। স্বাধীনতা হরণকারী ফ্যাসিস্ট গুপ্তচরবৃত্তি।
বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং সমাজকর্মীদের ফোনে আড়িপাতার সরকারি ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যাওয়াতে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন উঠেছে। ইজরায়েলের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে পেগাসাস স্পাইওয়্যার কিনে বিরোধী দলের নেতা, সমাজকর্মী, প্রতিবাদী ব্যক্তিত্ব, এমনকি শাসক দলের অভ্যন্তরে সন্দেহভাজন ব্যক্তি বিশেষের ফোনে চুপিসারে অনুপ্রবেশ করেছে শাসকের গুপ্তচর।
যখন করোনা অতিমারী রুখতে সারা দেশজুড়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য কেন্দ্রীয় বাজেটে বৃহত্তম উৎস স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করা দরকার, যখন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সমস্ত নাগরিকের কোভিড টিকাকরণ সম্পূর্ণ করা সবচাইতে জরুরী, তখন এই রকম একটা সংকট ময় মুহূর্তে কোটি কোটি নাগরিকের জীবন মরণের প্রশ্নকে বিন্দুমাত্র গুরুত্ব না দিয়ে জনসাধারণের কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে কেনা হচ্ছে স্পাইওয়্যার যার সাহায্যে নাগরিকের একান্ত ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক পরিসরে ঢুকে পড়ছে রাষ্ট্রীয় গুপ্তচর।
এটা শুধুমাত্র নাগরিক জীবনের উপর ঘৃণ্য আক্রমণই নয়, এ হলো সীমাহীন অসভ্যতা, যা কেবলমাত্র ফ্যাসিস্টরাই করতে পারে। অগণিত মেহনতী জনতার ক্ষুধার অন্ন কেড়ে নিয়ে, আদিবাসী, দলিত জনজাতির হাজার হাজার মানুষকে ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করে মুনাফা শিকারী কর্পোরেট মালিকদের সেবায় নিয়োজিত বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার যে কোনও প্রতিবাদীকে তাদের পক্ষে বিপজ্জনক মনে করে। তাই রাষ্ট্রের নিরাপত্তার অজুহাতে নাগরিকের ব্যক্তিগত পরিসরে ঢুকে পড়ছে। ব্যক্তির নিজস্ব বৃত্তে বিনা অনুমতিতে এভাবে ঢুকে পড়ার চর্চা ও প্রবণতা গণতন্ত্রের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক।
তাই ফোনে আড়িপাতার ঘটনা চূড়ান্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, ব্যক্তি স্বাধীনতা হরণকারী ফ্যাসিস্ট গুপ্তচরবৃত্তির বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধভাবে সোচ্চার হওয়া আজকের এই পরিস্থিতিতে অত্যন্ত জরুরী।